নতুন বাজাজ পালসার ১৫০ সিসি ২০১৭ এডিশন এ নুতুন কি ফিচার আপগ্রেড এনেছে ?
বাজাজ পালসার ১৫০ সিসি মোটরসাইকেল, হল বাজাজ নতুন বাইক। নতুন ২০১৭ এর মাঝে আগের পুরোনো মডেল পালসার ১৫০ সিসি এর মতো লুক থাকলেও এর মাঝে অনেক ফিচার আপগ্রেড করা বাজারজাত করা হয়েছে।
বাজাজ পালসার ১৫০ সিসি, বাজাজ মোটর সাইকেল, এর নতুন মটর বাইক ২০১৭ যা, বাংলাদেশ এর পথে নতুন গতি সঞ্চার করবে। সম্প্রতি বাজাজ মোটর সাইকেল, বাংলাদেশ (Bajaj Motorcycle Bangladesh,বাজাজমোটরসাইকেল বাংলাদেশ, Bajaj Point), বাজাজ পালসার ১৫০ এর মাঝে অনেক ফিচার আপগ্রেড করা বাজারজাত শুরু করেছে ।
চলুন, এক নজরে দেখে নেই কি কি ফিচার আপগ্রেড করা হয়েছে এবং পরিবর্তন করা হয়েছে বাজাজ এর নতুন এই মোটরসাইকেল বাজাজ পালসার ১৫০ সিসি ২০১৭ এডিশন এর মাঝেঃ
ইঞ্জিন আপগ্রেড করে বিএস৪ স্ট্যান্ডার্ড ইঞ্জিন সংযোজন করা হয়েছে।
অটোম্যাটিক হেড ল্যাম্প ফিচার
ইঞ্জিন কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে , এখনের ইঞ্জিনের মাঝে বোর ছোট রাখা হয়েছে এবং স্ট্রোক রাখা হয়েছে লং।
ইঞ্জিন বর্তমানের ১৫০ সিসি মোটরসাইকেল এর মাঝে ১৩.৮ বিএইচপি ৮০০০ আরপিএম ক্ষমতা উৎপন্ন করতে পারে যা আগের পালসার ১৫০ সিসি থেকে ১ বিএইচপি কম।
টর্ক পাবেন আগের ১৫০ সিসি থেকে বেশি প্রায় ১৩.৪ এন এম ৬০০০ আরপিএম এ।
শেষ প্রান্তের ডিজাইন এর মাঝেও আনা হয়েছে কিছুটা পরিবর্তন।
নতুন 5 Map CDI জেনে রাখা ভালো আগের ভার্সনে ছিলো মাত্র 2 MapCDI.
নতুন টিউবলেস টায়ার এবং ২৪০ মিমি ফ্রন্ট ডিস্ক ব্রেক
নতুন আকর্ষণীয় গ্রাফিক্স ডিজাইন।
আর জানতে পড়ুন বাজাজ পালসার ১৫০ ইউজি ৪.৫ ২০১৭ মডেল বাজারে এনেছে
উত্তরা মোটরস সম্প্রতি লঞ্চ করেছে নতুন পালসার ১৫০ সিসি ২০১৭
উত্তরা মোটরস অনেকটা নীরবেই নতুন পালসার ১৫০ সিসি ২০১৭ এডিশন বাংলাদেশের বাজারে বিক্রয় শুরু করেছে। ইন্ডিয়াতে প্রায় সকল বাজাজ এর ডিলারশিপ প্রাপ্ত শো রুম এর মাঝে নতুন বাজাজ পালসার ১৫০ সিসি ২০১৭ পাওয়া যাচ্ছে , বাংলাদেশে এটি ২৭ মার্চ থেকে বিক্রয় শুরু হয়।
ইন্ডিয়ার নতুন আইন সকল মোটরযানের মাঝে বিএসফোর ইঞ্জিন থাকতে হবে যা পরিবেশ বান্ধব এবং ভালো মাইলেজ দিতে সক্ষম এছাড়াও হেড লাইট ব্যাপারেও সতর্ক করা হয়েছে যেন সকল বাইক AHO হেড-লাইট টেকনোলজি ব্যবহার করে আর তারই সুত্র ধরে বাজাজ পালসার ১৫০ সিসি নতুন বাইকের মাঝে এই ফিচার বিদ্যমান করা হয়েছে।
ট্যাকোমিটার এর নিডল ৭০০০ আর পিএম উঠার আগেই মোটরসাইকেলটি চলা শুরু করে । এর ক্ল্যাচ সিস্টেম অনেক হালকা তাই গিয়ার এর বাড়ানো কমানোর কাজ করা যায় অনেক সহজে । বাইকটির সিট আরামদায়ক আছে । ব্রেক ও অনেক শক্তিশালী । সামনের ডিস্ক এর আয়তন রাখা হয়েছে ২৪০ মিমি ফলে ব্রেকিং ঝামেলার প্রশ্নই উঠে না । তবে চালনার সময় ইঞ্জিন ভাইব্রেশন এখনো আছে তবে আগের মত কানের মাঝে ইঞ্জিনের হালকা শব্দ লাগেনা বললেই চলে । মেইন বডি কালার এবং শেড এর মাঝেও অনেক পার্থক্য বিদ্যমান আছে ।
নতুন বাজাজ পালসার ১৫০ সিসি এর কালার বাংলাদেশে কোনগুলো পাওয়া যাচ্ছে ?
বাংলাদেশে নতুন বাজাজ পালসার ১৫০ সিসি এর কালার বিদ্যমান আছে ৩ টি , যেমনঃ
Comments
Post a Comment