বাংলাদেশের সেরা ১০ টি মোবাইল ব্র্যান্ড ২০১৬
বাংলাদেশের সেরা ১০ টি মোবাইল ব্র্যান্ড যা বাংলাদেশের মোবাইল বাজার ২০১৬ এ জায়গা করে নিয়েছে । মোবাইল বাজার এ সক্রিয় অবস্থান টিকিয়ে রাখতে ওয়ালটন মোবাইল, সিম্ফনি মোবাইল ফোনের দাম তুলনামূলক কম রেখে চলেছে।
১। সিম্ফনি
সিম্ফনি মোবাইল বাংলাদেশের সবচাইতে জনপ্রিয় ব্রান্ডের স্মার্টফোন, যদিও সিম্ফনি বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় কোন ব্র্যান্ড নয় তারপরেও গত দুই বছর ধরে বাংলাদেশের নাম্বার ওয়ান মোবাইল ব্র্যান্ড হিসেবে সিম্ফনি জায়গা করে নিয়েছে। বাংলাদেশের মার্কেটে সিম্ফনির বাজারজাতকৃত বিভিন্ন ধরণের স্মার্টফোন রয়েছে।
মোবাইল বাজার এ সক্রিয় অবস্থান টিকিয়ে রাখতে মোবাইল ফোনের দাম তুলনামূলক কম রেখে চলেছে সিম্ফনি। বেশির ভাগ সিম্ফনি সিম্ফনি মোবাইলের দাম অন্যান্য স্মার্টফোন এর তুলনায় অনেক কম, যার ফলে বাংলাদেশি ক্রেতারা এর প্রতি বেশি আকৃষ্ট হচ্ছে। আমি মনে করি সিম্ফনি মোবাইল রিভিউ অনুসারে অন্যান্য নামিদামি বিশ্বব্যাপৃত স্মার্টফোন ব্র্যান্ড যেমন-সনি, স্যামসাং এসবের সাথে এর গুনগত মানের তুলনা করা যায়।
সিম্ফনি বাংলাদেশের মোবাইল বাজার ২০১৬ এর প্রায় চল্লিশ শতাংশ (40%) তাদের আয়ত্ত্বে নিয়ে এসেছে। তাই আমি একে বাংলাদেশের সেরা পাঁচটি নতুন মোবাইল ২০১৬ ব্র্যান্ডের মাঝে রাখতে পারি।
বেশিরভাগ সিম্ফনি মোবাইল এর দাম ৫,০০০ থেকে ১৩,০০০ টাকার মধ্যে। সিম্ফনি কোন প্রিমিয়াম ফ্লাগশিপ স্মার্টফোন বাজারজাত করেনা। এদের নিজস্ব কোন কারখানাও নেই এরা চীন থেকে ফোন আমদানি করে বাজারজাত করে।
২। ওয়ালটন(Walton)
ওয়ালটন মোবাইল বাংলাদেশের আরেকটি জনপ্রিয় ব্র্যান্ড । বাংলাদেশের মার্কেটে এর অবস্থান দ্বিতীয়। প্রায় প্রতি মাসেই ওয়ালটন নিত্য নতুন ফোন বাজারজাত করে চলেছে। সিম্ফনির মত এটিও বিশ্বব্যাপী কোন ব্র্যান্ড না হলেও সামসাং, সনি, হুয়াওেই এর সাথে এটির গুনগত মানের তুলনা করা চলে। দামের দিক দিয়েও ওয়ালটন অনেকটাই সস্তা। এর অসাধারণ বৈশিষ্ট্য দ্বারা এটি বাংলাদেশের স্মার্টফোন মার্কেটের ২০ শতাংশ (20%) জায়গা দখল করে নিয়েছে।
ওয়ালটন মোবাইল এর দাম সাশ্রয়ী। দেখতে আকর্ষণীয় হবার কারনে বাংলাদেশি ক্রেতাদের কাছে এটিও বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। ওয়ালটন প্রিমিয়াম ফ্ল্যাগশিপ স্মার্টফোন বাজারজাত করে। সিম্ফনির মত ওয়াল্টনেরও স্মার্টফোন তৈরি করার কারখানা নেই। ওয়াল্টন চীনের জিওনি কোম্পানি থেকে মোবাইল ফোন আমদানি করে থাকে।
ওয়ালটন মোবাইল রিভিউ পড়ুন
[ওয়ালটন প্রিমো আরএক্স ৫ (Walton Primo RX5)]
[ওয়ালটন প্রিমো ZX2 -রিভিউ]
[ওয়াল্টন প্রিমো জিএইচ৬ মোবাইলঃ মার্শম্যালো ৬.০ অপারেটিং সিস্টেমের ওয়াল্টনের নতুন মোবাইল]
৩। স্যামসাং
স্যামসাং মোবাইল বিশ্বের নাম্বার ওয়ান ব্র্যান্ড । বিগত ৪ বছর ধরে স্যামসাং বিশ্বের স্মার্টফোন মার্কেটে নিজদের শীর্ষ অবস্থান টিকিয়ে রেখেছে। সারা বিশ্বের স্মার্টফোন মার্কেটের ২৪ শতাংশ স্যামসাং ফোন এর দখলে,কিন্তু বাংলাদেশের স্মার্টফোন মার্কেটের মাত্র পনের শতাংশ (15%) তাদের দখলে আছে। স্যামসাং প্রতিবছরই তাদের নতুন নতুন স্মার্টফোন বাজারজাত করে চলেছে। স্যামসাং স্মার্টফোন এর যাত্রা শুরু হয় এদের গ্যালাক্সি নামক স্মার্টফোন সিরিজ দিয়ে। ধারাবাহিক ভাবে দিন দিন এর জনপ্রিয়তা বিপুল অংশে বেড়ে চলেছে। স্যামসাং মোবাইল এর দাম এর বিভিন্ন মডেল অনুযায়ী এক এক রকম। সম্প্রতি এর নতুন ফোন স্যামসাং জে২ 2016
১৫,000 টাকা বাজেটের মাঝে সেরা ৫ স্মার্টফোন
মোবাইল গরম হলে কি করব
৪। হুয়াই
হুয়াই মোবাইল নেতৃত্বস্থানীয় মোবাইল ফোন ব্র্যান্ডের মাঝে একটি ব্র্যান্ড। হুওায়েই একটি চায়না স্মার্টফোন ব্র্যান্ড, চীনে এর অবস্থান সবার শীর্ষে। বিশ্ববাজারে হাওয়াই মোবাইল নামেই এটি পরিচিত। বিশ্বের প্রায় নয় শতাংশ (9%) স্মার্টফোন মার্কেট এদের দখলে আছে। বাংলাদেশের প্রায় দশ শতাংশ(10%) মার্কেট এর দখলে আছে। হুয়াই মোবাইল কেমন ভাবছেন? হুয়াই মোবাইল এর গুনগতমান এবং অন্যান্য বৈশিষ্টের কারণে এর চাহিদা দিন দিন বেড়ে চলেছে।
হুয়াওয়ে পি ৯ মোবাইল
হুয়াওয়ে ওয়াই ৬ প্রো স্মার্টফোন
আপনি আরো পড়তে পারেন, হুয়াই মোবাইল বাজারে আনলো হুয়াই ফোন হুয়াওয়ে জিআর৩ (GR3)
৫। অপ্পো
বিশ্বব্যাপী স্মার্টফোন ব্যাবহারকারিদের কাছে অপ্প বর্তমান সময়ে অতিপরিচিত নাম। খুবই স্বল্প সময়ে এরা বাংলাদেশের প্রায় পাঁচ শতাংশ(5%) মোবাইল ফোন গ্রাহক নিজেদের দখলে নিয়ে নিয়েছে। এছারাও স্বল্প সময়ে এরা বিশ্ববাজারে ভালো পরিচিতি অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। গত বছরের শুরুর দিকে এটি প্রথম বাংলাদেশে তাঁদের স্মার্টফোন বাজারজাত শুরু করে। দিন দিন অপ্প স্মার্টফোন এর জনপ্রিয়তাও ব্যাপক হারে বেড়ে চলেছে।
১৪,৯৯০ টাকা বাজেটের মাঝে সেরা ৫ স্মার্টফোন
Oppo F1s(Oppo F1s selife expert)
Oppo Facebook : Facebook link
Oppo-showroom-in-bangladesh: oppobangladesh
৬। এপলঃ
এপল এর গুণগত মান এবং এর উন্নতমানের কনফিগারেশন এবং উন্নতমানের টাচ এর কারণেই স্মার্টফোন জগতে এটি তার অবস্থান শীর্ষে নিয়ে আসতে পেরেছে। এপল এর স্মার্টফোন আইফোন এর নতুন আইফোন ৬ প্লাস বিশেষ করে সবার নজর কেড়ে নিতে সক্ষম হয়েছে। আইফোনের প্রত্যেকটি সিরিজই স্মার্টফোন জগতে একটি নতুন মাত্রা সৃষ্টি করেছে। যদিও আইফোন এর দাম অনেক বেশি হবার কারণে বাংলাদেশের স্মার্টফোন মার্কেটপ্লেসে স্যামসাং এর মত জায়গা করে নিতে পারেনি তবুও এর জনপ্রিয়তা অনেকখানি প্রভাবিত করেছে মানুষ কে ।
বাংলাদেশে এপল এর সরাসরি কোন শো-রুম বা সার্ভিস সেন্টার না থাকলেও স্মার্টফোন এর বিভিন্ন মার্কেট এ আইফোন পাওয়া যায়। এছারাও ফেইসবুক এ আইফোন টিপস এন্ড ট্রিকস নামে গ্রুপ বা পেইজ আছে যেখানে আইফোন ব্যাবহারকারি সবাই বিভিন্ন সমস্যার সমাধান দিয়ে থাকেন । আইফোন তাঁদের নতুন আইফোন ৭ সামনে বাজারজাত করতে যাচ্ছে আশা করা যাচ্ছে এটিও অন্যান্য সব সিরিজের মত ব্যাপক সারা জাগাবে।
৭। উই মোবাইলঃ
বাংলাদেশের স্মার্টফোন মার্কেটে একদম নতুন হিসেবে উই মোবাইল তাদের যাত্রা শুরু করেছে। এর বেশ কিছু আধুনিক এবং ভিন্ন ধরণের সুযোগ সুবিধা রয়েছে।
যেমনঃ
১। অফুরন্ত ক্লাউড স্টোরেজ
২। মোবাইল ওয়াইফাই হটস্পট সুবিধা
বাংলাদেশে বর্তমানে উই মোবাইলের যেসব স্মার্টফোন বাজারজাত হয়েছে সেগুলো হল
১। উই এক্স-১= ১৭.৭৯০ টাকা ,
স্পেসিফিকেশনঃ উই এক্স-১ এ রয়েছে এন্ড্রয়েড ৪.৪.৪ কিটক্যাট ভার্সন, ৫.০” এইচডি ডিসপ্লে করনিং গরিলা গ্লাস ৩ প্রোটেকশন সুবিধাসহ এই স্মার্টফোন এ আরও আছে ১৩ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা এবং ৮ মেগাপিক্সেল ব্যাক ক্যামেরা। ফ্ল্যাশ লাইট সুবিধা সহ এর মেমোরি আছে দুই জিবি ইন্টারনাল র্যাম, ১৬ জিবি রম এবং ১০০জিবি ক্লাউড স্টোরেজ সহ আরও অনেক সুবিধা এবং অসাধারণ লুক।
২। উই আর-১ঃ ৫৯০০ টাকা
স্পেসিফিকেশনঃ উই আর ১ স্মার্টফোন এ আছে এন্ড্রয়েড ললিপপ ৫.১ ভার্সন, ৪.৫” আইপিএস ডিসপ্লে , মাল্টিটাচ সুবিধা, র্যাম-১জিবি, রম-৮জিবি এবং ৩২ জিবি পর্যন্ত এক্সটারনাল মেমোরি স্টোরেজ ব্যাবহারের সুবিধা, এলিডি ফ্ল্যাশ বিদ্যমান ৫ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা সহ আরও অনেক সুবিধা।
৩। উই ভি-১ঃ ৮৫০০ টাকা
স্পেসিফিকেশনঃ উই ভি-১ স্মার্টফোন এ আছে ললিপপ ৫.০ ভার্সন আপগ্রেডেবল এন্ড্রয়েড প্লাটফরম। এটি সাদা এবং কালো দুইটি রং এ পাওয়া যাচ্ছে। এতে আছে ৫.৫ এইচডি আইপিএস ডিসপ্লে সাথে আশাই গ্লাস প্রোটেকশন সিস্টেম । র্যাম -১ জিবি, রম-৮ জিবি এবং ৬৪ জিবি পর্যন্ত এক্সটারনাল মেমোরি ব্যাবহারের সুবিধা।
বাংলাদেশে এর প্রায় প্রত্যেক জায়গায়ই এর কাস্টমার হেল্প সেন্টার রয়েছে।
কাস্টমার সেন্টারঃ
ঢাকা- ২২ আতাতুর্ক টাওয়ার[১ম তলা]কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ, বনানি, ঢাকা-১২১৩-ফোন-০১৭০৯-৬৫৭৫১১,
পলওয়েল কারনেশন, সেক্টর-০৮, লেভেল-০৬, দোকান-৪৪, আব্দুল্লাপুর, উত্তরা, ঢাকা-১২৩০,
বসুন্ধরা সিটি, লেভেল-০৫, ব্লক-এ, দোকান-৮৬/এ, ৮৬/বি,পান্থপথ,ঢাকা
ময়মনসিংহ- অলকা নদী বাংলা কমপ্লেক্স [লেভেল-০৪] দোকান-৩৮, ৩৯, ফোন-০১৭০৯-৬৫৭৫১৭
চট্টগ্রাম- ভি-আইপি টাওয়ার [দ্বিতীয় তলা] দোকান-২৭৫, কাজির দেওরি, চট্টগ্রাম। ফোন-০১৭০৯-৬৫৭৫২৬
৮। হেলিওঃ
হেলিও এস২০ এখন অনেক প্রচলিত একটি স্মার্টফোন যা নতুন অবস্থায়ই সবার নজর কারতে সক্ষম হয়েছে। এর মুল্য ২৫,৯৯০ টাকা মাত্র। জিপি এবং এডিসন গ্রুপ এর দ্বৈত ব্যাবস্থাপনায় এটি বাংলাদেশে বাজারজাত হচ্ছে। এটি ৪জি উন্নতমানের সুবিধা নিয়ে এসেছে। হেলিও এস-০১ স্মার্টফোন এর মুল্য বাংলাদেশে ১৪৯৯০ টাকা। গ্রামীণফোন এর বিভিন্ন চমকপ্রদ অফার ও থাকছে হেলিও স্মার্টফোন এর সাথে ।
৯। ম্যাঙ্গো মোবাইলঃ
নতুন ভাবে স্মার্টফোন মার্কেটে অবস্থান তৈরি করে নিতে ম্যাঙ্গো মোবাইল তাদের প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে ব্যাপকভাবে। সবচাইতে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সমাহার ঘটানোরও চেস্টা করে যাচ্ছে এই মোবাইল ফোন কোম্পানি। এছাড়াও সবার চাইতে আলাদা এবং আকর্ষণীয় সৌন্দর্য রাখার ও প্রচেস্টায় তারা নিরন্তর। সকল ধরণের মানুষের কাছে যেন মোবাইল ফোন পৌঁছে যেতে পারে তাই মুল্য নির্ধারণের ক্ষেত্রেও রাখছে বিশেষত্ব। বিক্রয়ত্তর সবচাইতে সেরা সুবিধা দেবার লক্ষ্যে সারা বাংলাদেশে প্রায় ২০টির মত সার্ভিস সেন্টার এবং ৭০ টির মত কালেকশন পয়েন্ট রয়েছে। ১ বছরের বিক্রয়ত্তর সেবা সহ সকল ম্যাঙ্গো স্মার্টফোন বাংলাদেশে বাজারজাত হয়। এ পর্যন্ত প্রায় ১১টির মত স্মার্টফোন বাজারজাত আছে বাংলাদেশে এবং সামনে আরও অত্যাধুনিক স্মার্টফোন তারা বাজারজাত করবে। এছাড়াও স্মার্টফোন ব্যাতিত আরও ৬টি সাধারণ মোবাইল
এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের মার্কেটে বাজারজাত অবস্থায় আছে। ম্যাঙ্গো স্মার্টফোন এর মডেল গুলো হল ই-৫০, এ-৬০, গেলেসিয়া, রিও এবং ফ্ল্যাগশিপ ডিভাইস ই-৩০, সর্বনিম্ন ৮৫০ থেকে ১৫০০০ হাজার টাকা পর্যন্ত দাম নির্ধারিত স্মার্টফোন রয়েছে। ম্যাঙ্গো মোবাইল সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন.
Mango E50 mobile
Mango E60
Mango E30
ওয়েবসাইটঃ www.mangoinfo.com
ফেইসবুক পেইজ ঃ www.facebook.com/mangomobile
১০। অকাপিয়াঃ
বাংলাদেশে অকাপিয়া ২০১৩ এর দিকে প্রথম তাদের যাত্রা শুরু করে। ২০১৪ এর ৩ জুলাই তারা ব্যাপক পরিসরে জনগণের কাছে পৌঁছে তাদের উন্নতমানের মোবাইল ফোন। সবচাইতে ভালো গুণগত মানের প্রচেস্টা ছাড়াও সময়ের সাথে ব্যাবহারকারিদের মাঝে সবসময় আধুনিক প্রযুক্তি ও সেবা প্রদানের জন্য অকাপিয়া এর কর্মীরা নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। জনগনের চাহিদা এবং সেবায় অকাপিয়া সর্বদা সচেতন ভূমিকা পালন করতে চেস্টা করে। বাজারের অন্যান্য ফোনের সাথে প্রতিযোগিতা উদ্দ্যেশ্য ছাড়াও সর্ব-সাধারণের মাঝে স্মার্টফোন পৌঁছে দেবার লক্ষ্যে অকাপিয়াও অনেক স্বল্প মুল্য নির্ধারণের চেস্টা করে।
অকাপিয়ান্সঃ অকাপিয়াতে কর্মরত সকল কর্মীরা তাদের কে অকাপিয়ান্স বলে পরিচয় প্রদান করতে স্বাচ্ছন্দ্য প্রকাশ করে , প্রায় ৬০০ এরও বেশি কর্মী অকাপিয়া কোম্পানিতে চাকুরীরত অবস্থায় আছে। অকাপিয়ার সকল কর্মীরা সাজানো গোছানো এবং দলবদ্ধ হয়ে একসাথে কাজ করতে ভালোবাসে। তারা বিশ্বাস করে তাদের কর্মক্ষমতা দ্বারা তারা যেকোনো কিছু করতে সক্ষম। ব্যাপক বন্ধুসুলভ ব্যাবহারের অধিকারি এরা। অকাপিয়ান্সরা নিজেদের চ্যাম্পিয়ন্স হিসেবে গন্য করে থাকে । অকাপিয়ার সকল ধরণের শ্রেণীর জন্যই মোবাইল ফোন বাজারজাত করে থাকে।
কিছু অকাপিয়া স্মার্টফোন এর মুল্যঃ
অকাপিয়া স্ট্রাইকঃ ২৯৯০
অকাপিয়া দেশঃ ৩২৯০
Comments
Post a Comment